এভাবে কোনো সাংবাদিক হেনস্তা মানা যায় না
এভাবে কোনো সাংবাদিক হেনস্তা, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির অপরাধ-দুর্নীতি ঢাকার এক অপকৌশল।
প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম, যাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি ও জানি। সাম্প্রতিক সময়ে রোজিনা ইসলাম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা নিয়ে বেশ কিছু রিপোর্ট করেছিলেন। যার মধ্যে ওই মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতির রিপোর্ট ছিলো।
আর এতেই ক্ষুব্ধ হয় ওই মন্ত্রণালয়ের কতিপয় সিনিয়র কর্মকর্তা। যার কারণেই পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গেলে (১৭ মে) রোজিনার মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং সচিবালয়ের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একটি কক্ষে তাঁকে আটকে রাখেন।
পাঁচ ঘন্টারও বেশি সময় আটকে রাখার কারণে রোজিনা ইসলাম এক পর্যায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে রাজধানীর শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
রোজিনা ইসলামকে হেনস্তা করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং এই ধরনের বর্বরতার সাথে যারা জড়িত তদন্ত সাপেক্ষে তাদের বিচারের দাবি জানাচ্ছি।